শিরোনাম |
সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৬৬ রান
খেলা ডেস্ক :
|
![]() সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৬৬ রান সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে টস হেরে প্রথম ম্যাচের মতোই বাজে শুরু করে লঙ্কানরা। ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই ওপেনার আভিষ্কার উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। শরিফুলের প্রথম ওভারে মেইডেনের পর তাসকিনের করা দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে ক্যাচ তুলে দেন এই ব্যাটার। ৭ বলে ০ রান করে ক্রিজে ফেরেন তিনি। প্রথম তিন ওভারে রান মাত্র আট থাকলেও পাওয়া-প্লে শেষে শ্রীলঙ্কার সেই রান দাড়ায় ৪৯ রানে। দুই মেন্ডিস রীতিমতো তান্ডব চালিয়েছেন তাসকিন-মেহেদীদের ওপর। এমন অবস্থায় ব্রেকথ্রুর জন্য শান্ত বোলিংয়ে আনেন সৌম্যকে এবং নিজের প্রথম ওভারেই সেই চাওয়া পূরণ করেন সৌম্য সরকার। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের ডেলিভারিতে আগের ম্যাচে ফিফটি করা কুশল মেন্ডিস ধরা। লিটনের হাতে ক্যাচ দিয়ে কামিন্দু মেন্ডিসের সঙ্গে গড়া ৬৬ রানের জুটি ভাঙেন এই পার্ট টাইম বোলার। ফেরার আগে কুশল মেন্ডিস ২২ বলে ৩৬ রানে করেছেন। ৬৭ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতন হয় সফরকারীদের। জুটি ভাঙলেও ব্যাটিংয়ে ঝড় থামাননি কামিন্দু। লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনের বলে ডিপ মিডউইকেটের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন। পরের বলে পয়েন্টে বল ঠেলে রান নিতে গিয়েই ফাঁদে আটকান কামিন্দু। সেখানে থাকা শেখ মেহেদীর ছুঁড়ে দেওয়া বলে অনায়াসে স্টাম্প ভাঙেন রিশাদ। ১০ রানের ব্যবধানে টাইগার ভক্তরা দ্বিতীয়বার উল্লাসে মাতেন। ২৭ বল মোকাবিলায় কামিন্দু ৩৭ রান করেছেন ৩টি চার ও দুই ছক্কায়। এরপর আগের ম্যাচের আরেক ফিফটি করা সাদিরা মামারাবিক্রমাও ফেরে সল্প রানে। প্রথম ওভারে ১৫ রান দেওয়া মুস্তাফিজের দ্বিতীয় ওভারে ফিজের হাতেই ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। তবে তখনও ক্রিজে আগের ম্যাচে ঝড় তোলা আসালাঙ্কা রয়েছেন। মেহেদীর করা তৃতীয় ওভারে দুই ছয়ে সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছিলেন তিনি। তবে সেই ওভারেই লঙ্কান দলপতিকে বোল্ড করেন মেহেদী। এরপর ম্যাথেউস ও শানাকা মিলে ৫৩ রান যোগ করলে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ১৬৫ তে যায়। |